1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

কেশবপুরে কু-প্রস্তাবে রাজী না হওয়ায় শ্বশুর কর্তৃক মারপিট-সহ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ।

  • Update Time : মঙ্গলবার, ১২ মে, ২০২০
  • ১৫৭ Time View

আবু হুরাইরা রাসেল যশোর জেলা প্রতিনিধি:

যশোরের কেশবপুরে কু-প্রস্তাবে রাজী না হওয়ায় মারপিট-সহ অর্থ আত্নসাতের অভিযোগে এক পূত্রবধূ তার শ্বশুরের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছে। তাছাড়া সুবিচার ও টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট লিখিত অভিযোগও করেছেন।

কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাবে মঙ্গলবার সকালে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত পাঠকালে উপজেলার কাস্তা গ্রামের বুলবুল আহম্মেদের স্ত্রী রোজিনা খাতুন বলেন, অর্থ উপার্জনের জন্য তার স্বামী বুলবুল আহম্মেদ শ্রমিক ভিসা নিয়ে তাকে ও তার দুই শিশুপূত্রকে বাড়িতে রেখে ৪ বছর পূর্বে মালয়েশিয়াতে চলে যান।তার স্বামী বুলবুল আহম্মেদ আমার চাচাতো দেবর কাস্তা গ্রামের মেহেদী হাসান, তার বন্ধু তরিকুল ইসলাম, ইদ্রীস আলী ও রাজু আহম্মেদ এবং বাঁশবাড়িয়া গ্রামের আব্দুল হাইয়ের মাধ্যমে ফেরত দেওয়ার শর্তে তার পিতা রিয়াজউদ্দীন শেখের নিকট বিভিন্ন সময় ৬ লাখ ১২ হাজার টাকা প্রদান করেন।

দীর্ঘদিন উক্ত টাকা ফেরত না দেওয়ায় আমি আমার শ্বশুর রিয়াজউদ্দীন শেখকে জোরালো চাঁপ দিতে থাকি। তখন আমার শ্বশুর তার সাথে আমার শারীরিক সম্পর্ক করলে উক্ত ৬ লাখ ১২ হাজার টাকা ফেরত দিবে বলে জানায়। আমি কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় আমার শ্বশুর আমাকে লাঠিপেটা করে বাড়ি থেকে বের করে দেয় এবং টাকা ফেরত দিবেনা বলে জানিয়ে দেয়। তখন আমি স্থানীয় ইউপি সদস্য আজগর আলী দফাদারের নিকট বিচার দাবী করি। ইউপি সদস্য আজগর আলী দফাদার গ্রামের গন্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এক সালিশ-বৈঠকের আয়োজন করেন। সালিশে আমার শ্বশুর রিয়াজউদ্দীন শেখ টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য সম্মতি জ্ঞাপন করেন। ইউপি সদস্য আজগর আলী দফাদার টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য আমার শ্বশুর রিয়াজউদ্দীন শেখকে ১ সপ্তাহ সময় বেধে দেন। কিন্তু ৩ সপ্তাহ অতিবাহিত হওয়ার পরও টাকা ফেরত দেয়নি।

বর্তমানে আমি আমার দুই শিশুপূত্রকে নিয়ে পথে পথে ঘুরছি। নিরুপায় হয়ে আমার স্বামীর সাথে পরামর্শ করে সুবিচার ও টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য আমার শ্বশুর রিয়াজউদ্দীন শেখের বিরুদ্ধে গতকাল উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট একটি লিখিত অভিযোগ করি।
সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে গৃহবধূ রোজিনা খাতুন তার শ্বশুর রিয়াজউদ্দীন শেখের নিকট থেকে ৬ লাখ ১২ হাজার টাকা উদ্ধার ও সুবিচারের জন্য জরুরী ভিত্তিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..